শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। খেলাধুলা শিশুদের স্বাভাবিক উদ্যমিতা, সমন্বিত বিকাশ, ও জীবনে সফলতা এবং সুখের মূলধন হিসেবে গণ্য হতে পারে। এটি তাদের শারীরিক বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে উপকারী প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন শক্তিশালী হৃদয়, বৃদ্ধি করা শরীরের স্নায়ু প্রণালী, মানসিক উন্নতি, স্বপ্ন ও ভাবনা ক্ষমতা উন্নতি, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ইত্যাদি।
শিশুর জন্য খেলাধুলা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন খেলাধুলা স্কুলে বা বাড়ির সামনের খেলা, ক্রীড়াঙ্গণে খেলা, খেলাধুলা আয়োজন এবং প্রতিযোগিতা, পার্কে বা খোলামেলা জায়গায় খেলা ইত্যাদি। যেভাবে খেলাধুলা করা হবে, তা শিশুদের বয়স, আগ্রহ, শারীরিক প্রস্তুতি এবং পছন্দের উপর ভিত্তি করে করা উচিত।
শারীরিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা শিশুদের শারীরিক ক্ষমতা, স্থায়িত্ব, লক্ষ্য সাধনার ক্ষমতা, সামঞ্জস্য প্রকাশে সাহায্য করতে সাহায্য করে। এটি তাদের নিরাপত্তা সচেষ্ট করে এবং যেভাবে অনুভূতির সাথে আর্থিক সহায়ক হয়ে থাকতে সাহায্য করতে পারে।
মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা, সময়ের সাথে প্রচুর সময় ব্যয় করা, ব্যক্তিগত ও দলীয় জনচিন্তা করার ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি তাদের অনুভব, সংস্কার এবং সামাজিক দক্ষতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
সারসংক্ষেপে, খেলাধুলা শিশুর স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং তাদের মানসিক বিকাশ ও সামাজিক দক্ষতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এই জন্য অভিভাবকের পক্ষ থেকে শিশুদের খেলাধুলা প্রসারিত করা গুরুত্বপূর্ণ, এবং প্রায়শই বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা উপলব্ধ করিয়ে তাদের নিজের ক্ষুদ্র স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাগুলি বৃদ্ধি করার জন্য উৎসাহিত করা উচিত।